এ বি এম মূসার গোপণ কাহিনী ঃ --- " পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর নির্দেশে তিনি
শেখ কামাল (কামাল ভাই) কবে কোথায় যুদ্ধক্ষেত্রে পরিদর্শন বা যুদ্ধে যাবেন
বা সীমান্ত এলাকায় যাবেন এই সংবাদ পাঠানোর দ্বায়িত্ব ছিল এ বি এম মুসার।
পাকিস্তান কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্য ছিল শেখ কামালের অবস্থান জানতে পারলে
সেখানে তারা বোম্বিং করে শেখ কামালকে হত্যা করবে যাতে এই খবর প্রকাশিত হলে
বঙ্গবন্ধু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। এ বি মুসা কামাল ভাই এর অবস'ান জানানোর
চেষ্টা করেছিলেন টেলেক্স এর মাধ্যমে। কিন্তু তার আগেই ভারতীয় গোয়েন্দা
বাহিনী তার বাসা সার্চ করে এবং টেলেক্স নিয়ে নেয় ও তাকে নজরবন্দী করে। এবং
যাবতীয় বিষয় প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে জানান। তবে গ্রেফতার করলে
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভুল সিগন্যাল যাবে। যার ফলে অনেক সাংবাদিক ও সরকারী
কর্মকর্তা মুজিব নগরে আসা থেকে বিরত থাকবে। এ কারণে তিনি বাকি সময় মুজিব
নগরে গোয়েন্দা নজরদারীতে ছিলেন।"
প্রথমে বললেন , আওয়ামীলীগ দেখলেই বলবেন 'তুই চোর' এখন বলতেছেন বঙ্গবন্ধু তৃতীয় সারির নেতা, কয়দিন পরে বলবেন দেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ১৯৭৫ সালে !!
এই লোক সত্যি পাগল হয়ে গেছেন , উনারে ভাল সাকিয়াট্রিক দেখনো দরকার । একটা টিভি স্টেশনের লাইসেন্স না পাওয়ায় মাথা আউলা , যে নেতার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজে এম পি পর্জন্ত হয়েছেন এখন তাকে ও ছাড়ছেন না । এত লোভ আর হিংসায় ভরা মন নিয়ে এরা রাজনীতি কেমনে করেন !!
প্রথমে বললেন , আওয়ামীলীগ দেখলেই বলবেন 'তুই চোর' এখন বলতেছেন বঙ্গবন্ধু তৃতীয় সারির নেতা, কয়দিন পরে বলবেন দেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ১৯৭৫ সালে !!
এই লোক সত্যি পাগল হয়ে গেছেন , উনারে ভাল সাকিয়াট্রিক দেখনো দরকার । একটা টিভি স্টেশনের লাইসেন্স না পাওয়ায় মাথা আউলা , যে নেতার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজে এম পি পর্জন্ত হয়েছেন এখন তাকে ও ছাড়ছেন না । এত লোভ আর হিংসায় ভরা মন নিয়ে এরা রাজনীতি কেমনে করেন !!